ভোগ্যপণ্য লকিয়ে রেখে যারা দাম বাড়ায় তাদের গণধোলাই দেওয়া দরকার- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ মন্তব্যের পর সμিয় আইনশঙ্খলা বাহিনী। এরই মধ্যে রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মল্য স্বাভাবিক রাখতে অবৈধ মজুতদারের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে তারা।
অবৈধভাবে মজতে সংশ্লিষ্টতা মিললেই বিশেষ ু ক্ষমতা আইনে মামলা ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে পলিশ-র?্যাব। গাড়িতে যারা চাদাবাজি করেন তাদের বিরুদ্ধেও এরই মধ্যে ঁ
ব্যব¯’া নেওয়া শুরু হয়েছে। পলিশ সদর দপ্তর ু
সূত্রে জানা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের
সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য কার্যকর ভমিকা পালনের ‚
নির্দেশ দিয়েছে সরকারের নীতি-নির্ধারক মহল।
মল্য পরি¯ি’তি স্বাভাবিক রেখে ম ূ ল্যস্ফীতি কমিয়ে ূ আনতে তৎপর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো। সেই
লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে পাচ মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে ঁ
সমন্বিত বৈঠক করেছে। বাণিজ্য, অর্থ, খাদ্য,
কষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, ৃ
সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ নীতি-নির্ধারণী
বৈঠকে অংশ নেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে
অনষ্ঠিত অপরাধ পর্যালোচনা সভায় আইজিপি ু
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দ্রব্যমূল্যের
ঊর্ধ্বগতি প্রতিরোধে ব্যব¯’া নিতে ঊর্ধ্বতন পলিশ ু
কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। রোজা শুরুর আগেই
যাতে বাজার পরি¯ি’তি স্বাভাবিক থাকে সেজন্য
নজরদারি জোরদারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পণ্য
সরবরাহ চেনের ওপর নজর রাখা হবে।
নিত্যপণ্যের বাজারে সিন্ডিকেট ও অবৈধ
মজতদার রয়েছে, তা স্বীকার করে প্রয়োজনীয় ু
ব্যব¯’া গ্রহণের কথা বলে আসছে সব
মন্ত্রণালয়ই। কিš‘ সিন্ডিকেট সদস্য ও অবৈধ
মজুতদারদের কিছ কিছ ু নাম মন্ত্রণালয়গুলোর ু
হাতে থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে সনির্দিষ্ট প্রমাণ ু
পাওয়ার পর্যাপ্ত তথ্য নেই। এবার এই সিন্ডিকেট
সদস্য ও অবৈধ মজতদারদের স ু নির্দিষ্টভাবে ু
তথ্য-প্রমাণসহ শনাক্ত করতে চায় সরকার।