২০০৪ সালের ১৩ মার্চ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের নয়জন এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুজন শিক্ষার্থী সুন্দরবনের কটকা সমুদ্র সৈকতে বেড়ানোর সময় ভাটার তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে মারা যান। এই দুর্ঘটনার পর থেকে দিনটি কটকা ট্র্যাজেডি নামে পরিচিত এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি একটি শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।এই ভয়াবহ ঘটনায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের যেসব শিক্ষার্থী মারা যান, তারা হলেন: তৌহিদুল এনাম (অপু), আব্দুল্লাহ-হেল বাকী, মো. মাহমুদুর রহমান (রাসেল), কাজী মুয়ীদ ওয়ালি (কুশল), আশরাফুজ্জামান (তোহা), আরনাজ রিফাত (রূপা), আজিজ মোস্তানী (নিপুণ), কাউছার আহমেদ খান, মুনাদিল রায়হান বিন মাহবুব (শুভ)। এছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের শামসুল আরেফিন শাকিল এবং সামিউল হাসান খানও ওই দিন প্রাণ হারান।এ বছরও এই দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও শোকগম্ভীর পরিবেশে পালন করা হবে। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সকাল সাড়ে ১০টায় কালো ব্যাজ ধারণ, বেলা ১১টায় শোক র্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বেলা সাড়ে ১১টায় সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে শোকসভা ও দোয়া অনুষ্ঠান। এই শোক দিবসটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য গভীর শোক এবং স্মরণীয় একটি দিন, যেখানে তারা তাদের প্রিয় সহপাঠীদের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানান।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।